আজকাল ইন্টারনেটের মাধ্যমে কেনাকাটা করা একটি অন্যতম মাধ্যম বা ব্যবসা। আমরা কাজকাল ঘরে বসেই পৃথীবির যেকোন যায়গা থেকে পন্য কেনাকাটা করতে পারি। ইন্টারনেটের মাধ্যমে এক দেশের পন্য অন্য দেশে অনায়াসেই বেচা এবং ক্রয় করা যায়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে পন্যের মূল্য ঘরে বসেই অতি সহজে পাওয়া যায়। আজকাল অনেক ইন্টারনেট ব্যাংকিং আছে যারা সারা বিশ্ব ব্যাপি তাদের টাকা লেনদেন করে থাকে। আপনার যদি কোন কারখানা অথবা শো-রুম থাকে আর মালামাল ষ্টোর করার মত যায়গা থাকে তাহলে আপনিও এ ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন। কারন আপনাকে পন্য নিয়ে আর মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হবেনা। আপনার পন্যকে E-commerce এর মাধ্যমে ওয়েবপেজে ডিসপ্লে করে দিলেই হবে মানুষ আপনাকে খুজবে। এমনকি আপনি এক দেশের পন্য অন্য দেশেও বিক্রি করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কোন বিশ্বস্ত কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাল পাঠাতে হবে। কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাল পাঠাতে হলে আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে কাষ্টমারের চাহিত সময়ের মধ্যে মাল পৈছায়। ই-কমার্স ব্যবসা একটি অত্যান্ত লাভজনক ও আরামের ব্যবসা।
বিভিন্ন ধরনের E-Commerce:
ই-কমার্স সাধারনত বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। আমরা এখানে তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।B2B) Business to Business, (B2C) Business to Customer, (C2C) Customer to Customer or many.
![]() |
Business to Business (B2B).
বিজনেস টু বিজনেস মানে একটি কম্পানি যদি অন্য কোন কম্পানির সাথে ব্যবসা করে তাহলে তাকে বলে বিজনেস টু বিজনেস ই-কমার্স। উদাহরনস্বরূপ বলা যায় যদি একটি কম্পানি অন্য একটি কম্পানির নিকট থেকে তাদের প্রয়োজনীয় মালামাল সংগ্রহ করে এনে তাদের কম্পানিতে একত্রিত করে পন্য উৎপাদন করে তবে সেই ব্যবসাকে বলে বিজনেস টু বিজনেস ব্যবসা বা (B2B)। পরবর্তিতে কম্পানিতে উৎপাদিত মালামাল বিক্রয় করার কোন ব্যবসায়িকের নিকট পাঠিয়ে দেয় বা বিক্রয় করে দেয়। যেমন ডেল কম্পানি তাদের মালামাল অন্য কম্পানি থেকে সংগ্রহ করে এনে নিজের কারখানায় সেটআপ করে বাজারে ছেড়ে দেয় বিক্রয়ের জন্য।
Business to Customer (B2).
বিজনেস টু কাষ্টমার ব্যবসা বলতে বুঝায় যখন একটি কম্পানি তাদের পন্য উৎপাদন করার পর বিভিন্ন রিটেইলার অথবা কাষ্টমারদের উদ্দেশ্যে বাজারে ছেড়ে দেয় তখন সে ব্যবসাকে বলা হয় বিজনেস টু কাষ্টমার ব্যবসা।
Customer to Customer (C2C).
কাষ্টমার টু কাষ্টমার ব্যবসা বলতে বুঝায় একজন কাষ্টমার তার পন্য যদি অন্য কাষ্টমারের নিকট বিক্রয় করে তবে তাকে বলা হয় কাষ্টমার টু কাষ্টমার ব্যবসা। জেমনঃ আজকাল অনেক ই-কমার্স সাইট বের হয়েছে যে সাইতগুলোতে এক কাষ্টমার তার পন্যের প্রচার করে তার মোবাইল নাম্বার অথবা ই-মেইল আইডি দিয়ে দেয়। যে কাষ্টমার সে পন্যটি ক্রয় করবে সে ঐ মোবাইল নাম্বারে অথবা ই-মেইল আইডিতে যোগাযোগ করে পন্যটি কিনতে পারে। উদাহরন সরূপ আজকাল আমাদের দেশে অনেক এই রকম সাইট তৈরি হয়েছে যেগুলোতে কাষ্টমাররা তাদের ব্যবহারের জিনিসপত্র ক্রয়-বিক্রয় করতে পারে। জেমনঃ www.bikroy.com, www.ekhony.com ইত্যাদি।
আপনি যদি কোন ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে চান তাহলে সাইট থেকে শিক্ষা গ্রহন করতে পারেন। এ সাইট থেকে শিক্ষা গ্রহন করার পর আপনি অনায়াসে একটি ভালো মানের ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে পারবেন। Click for visit
আপনাকে অবশ্যই ই-কমার্স সম্পর্কে কিছু বিষয় সঠিকভাবে জানতে হবে।
আপনাকে অবশ্যই ই-কমার্স সাইট পরিচালনা করার জন্য বিভিন্ন দেশের মূদ্রার মান সম্পর্কে জানতে হবে। এবং আপনাকে কোন দেশে কোন জিনিসটি পাঠাতে কত টাকা খরচ করতে হবে সেটিও জানতে হবে। একটি ই-কমার্স সাইট পরিচালনা করার জন্য আপনাকে কিছু বিষয় সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারনা থাকতে হবে। যেমনঃ ট্রান্সপোর্ট বা কুরিয়ার সার্ভিস সম্পর্কে জানতে হবে। কারন কোন মাল পাঠাতে হলে আপনাকে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেই পাঠাতে হবে। তা দেশেই হোক আর বিদেশেই হোক। মালামালের মূল্য সম্পর্কেও একটা ধারনা থাকতে হবে এবং আপনি কোন পদ্ধতিতে কাষ্টমারের নিকট হতে মূল্য গ্রহন করবেন তাও ঠিক করতে হবে।
ই-কমার্স সাইট গঠন করার পদ্ধতিঃ
ই-কমার্স সাইট তৈরি করার জন্য আপনাকে অনেকগুলো বিষয় মাথাও রাখতে হবে। প্রথমেই আপনাকে আপনার ই-কমার্স সাইটের জন্য একটি ভালো দেখে নাম ঠিক করতে হবে। আপনার নির্বাচিত নামটি জেন ছোট এবং সুন্দর হয়। তারপর আপনি www.google.com এ সাইটে গিয়ে উক্ত নামটি দিয়ে সার্চ দিয়ে দেখতে হবে এ নামটি ব্যবহার করে কেউ সাইট বানিয়েছে কিনা যদি না বানিয়ে থাক তাহলে আপনি নামটি ব্যবহার করে সাইটের নাম দিতে পারেন। আপনার সাইটের নামকরন করা হয়ে গেলে আপনি আপনার সাইটটিকে একটি ভালো সার্ভারে হোষ্ট করে দিতে পারেন।
Landing Page.
ই-কমার্স সাইটের জন্য একটি Landing page থাকা জরুরি কারন একজন কাষ্টমার প্রথমেই জাতে Landing page টি দেখে আকর্ষিত হয় তার জন্য Landing page টি সে রকম বানানো জরুরী। সাইটের জন্য Landing page টি বানানো হয়ে গেলে আপনার সাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিনের চেনার জন্য সাইটে সাবমিট করতে পারবেন। উদাহরন স্বরূপ google , Yahoo or bing সার্চ ইঞ্জিনে সাইট সাবমিট করতে আপনাকে আপনার সাইট রিলেটেড কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। আপনি যদি কোন কী-ওয়ার্ড দিয়ে গুগলে সার্চ দেন দেখতে পাবেন আপনার সামনে ৫০,০০০ সাইট এসে হাজির হয়েছে এর ভিতর থেকে আপনার সাইটটি খুজে পেতে অনেক সময় লাগবে। কোন ভিজিটর এসে গুগলে সার্চ দিয়ে প্রথম পেজে যে সাইটগুলো পায় সে সাইটগুলোই দেখে বেশীরভাগ ভিজিটরই দ্বিতীয় পেজে যায় না। আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনে ভালো রেজাল্ট পেতে কী-ওয়ার্ড নিয়ে গবেষনা করতে হবে। এ জন্য আপনাকে SEO (Search Engine Optimization) নিয়ে পড়ালেখা করতে হবে।
বিভিন্ন ব্রাউজারে অয়েবসাইটকে টেষ্ট করতে হবে।
ওয়েবসাইটটি তৈরি করা শেষ হয়ে গেলে বিভিন্ন ব্রাউজারে টেষ্ট করে দেখতে হবে যে কোন ব্রাউজারে আপনার রেজাল্ট ভালো পাওয়া যায়। কারন এক একটি ব্রাউজার একেক ধরনের রেজাল্ট প্রদান করে। কারন বিভিন্ন ব্রাউজারের ধরন বিভিন্ন রকম।
ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য আপনাকে জুমলা সম্পর্কে সঠিক ধারনা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি নিচের সাইটটি ভিজিট করেন তাহলে জুমলা সম্পর্কে একটা ধারনা পেতে পারেন।
For creating E-Commerce website You can learn this website click here for Visit this site.
বিশ্বস্ততা অর্জন করা।
প্রথমেই আপনাকে কাষ্টমারের বিশ্বস্ততা অর্জন করতে হবে। কারন আপনার কাষ্টমাররা আপনাকে নাও চিনতে পারে। এই সমস্যার সমাধান করতে হলে আপনাকে একটি বিশ্বস্তত পেমেন্ট সিষ্টেম আপনার সাইটে যোগ করিয়ে দিলে আপনি আপনার কাষ্টমারের নিকট বিশ্বস্ততা অর্জন করতে পারবেন। যেমনঃ paypal সিস্টেম। আপনি আপনার সাইটে পেপল এর লোগ সেট করে সেখানে paypal এর সাইটঁ লিংক দেয়ে দিতে পারেন।
মূল্যায়ন, মূল্যায়ন, মূল্যায়ন।
আপনি যখন একট পেজ তৈরি করা সম্পন্ন করবেন তখন সেটিকে বিভিন্ন ব্রাউজারে টেষ্ট করে দেখতে পারবেন।
CMS কি?
CMS এর মানে (Contempt Management System) এটা একটি software আমরা এটিকে ব্যবহার করতে পারি যেকোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য। জুমলা সাধারনত ব্যবহার করা হয় ই-কমার্স এর সাইট তৈরি করার জন্য। জুমলাতে সকল কম্পোনেন্ট বিল্টইন অবস্থায় আছে। আপনাকে শুধু কম্পোনেন্টগুলোকে যায়গামত বসাতে হবে। জুমলার সাহায্যে আপনি ডকুমেন্টের ভিতর লেখাকে বসাতে পারবেন, ছবি যোগ করতে পারবেন, গান যোগ করতে পারবেন, ভিডিও গান ইত্যাদি সহ সকল প্রকার কম্পোনেন্ট যোগ করতে পারবেন। জুমলা একটি অত্যান্ত শক্তিশালী Contempt Management System.
আপনি কেন Joomla শিখবেন?
আপনি হয়ত জেনে গেছেন যে জুমলা কি? এবং একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে জুমলার গুরুত্ব কতটুকু আপনি জুমলা ব্যাবহার করে যেকোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। আজকাল অনেক ওয়েবডেভলপমেন্ট কম্পানী আছে তার শুধুমাত্র জুমলা ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করে। আপনি যদি ভালো করে জুমলা শিখতে পারেন তাহলে আজকাল আমাদের দেশে অনেক আইটি ফার্ম আছে যারা জুমলা ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করে এরকম একটি ফার্ম হতে পারে আপনার কর্মস্থল। জুমলা একটি contempt management software যার ভিতর HTML, Javascript, CSS, PHP and MySql যোগ করাই আছে। আপনাকে আর এগুলোর ব্যবহার করতে হবে না বা জানারও দরকার নেই।
জুমলা অয়েবসাইট দ্বারা যেসকল বাস্তব অয়েবসাইট বানানো যায় তার একটি উদাহরন দেওয়া হলোঃ
আমরা জুমলা সফটয়্যার ব্যবহার করে যেকোন ধরনের শক্তিশালী অয়েবসাইট তৈরি করতে পারি। যে সকল অয়েবসাইট সাধারনত জুমলা ব্যবহার করে তৈরি করা যায় তার তালিকা নিম্নে প্রদান করা হলোঃ
- Corporate website portal.
- Corporate Internal and External.
- Online Magazine, News Paper and application.
- E-commerce and Reservation.
- Government Application.
- Small business website.
- Non Profitable $ Organizational Website.
পেজের সামাঞ্জস্য ঠিক রাখাঃ
এক পেজের সাথে অন্য পেজের সাথে সামাঞ্জস্য ঠিক রাখতে হবে। কারন পেজে কোন পরিবর্তন করা হলে ভিজিটরের বুঝতে সমস্যা হয়।
ভিজিটরা যাতে পেজটিকে পড়তে পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখে ফন্ট ব্যবহার করতে হবে।
আপনার অয়েবসাইটে এমন কোন ফন্ট ব্যবহার করবেন না জাতে ভিজিটরের পড়তে সমস্যা হয়। সাধারনত যে ফন্টগুলো সবসময় ব্যবহার করা হয় সে ফন্টগুলো ব্যবহার করাই ভালো। আপনার অয়েবসাইট বানানোর উদ্দেশ্য হলো অধিক সংখ্যক ভিজিটর আনা কিন্তু আপনার অয়েবসাইটটি যদি ভিজিটর না পড়তে পারে তাহলে অয়েবসাইট বানানোর উদ্দেশ্য কি। সুতরাং ভিজিটরা যাতে পড়তে পারে সেরকম ফন্ট ব্যবহার করতে হবে। আপনার সাইটে যদি অধিক সংখ্যক ভিজিটর আসে তাহলে আপনার সাইটকে SEO করা অনেক সহজ হয়ে যাবে।
পন্যের তালিকা পেজঃ
এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় প্রতিটি ই-কমার্স সাইট তৈরি করার জন্য। কারন প্রত্যেকটি পন্যের তালিকা এখানে শো করানো থাকে ভিজিটররা এ পেজে এসেই তার পছন্দের জিনিস খুজে বের করে তারপর পন্য অর্ডার করতে পারে। পন্যের তালিকার পেজে আপনি অনেক পন্যের তালিকা দিতে পারেন। যাতে ভিজিটরদের পন্য খুজে পেতে কোন সমস্যা না হয়। প্রতিটি পন্যের সাথে পন্যের দাম নির্ধারন করে দিতে হবে। দামটি যাতে ক্রেতার হাতের নাগালের মধ্যে থাকে।
পন্য ক্রয় করার পরে যাতে ক্রেতা মূল পেজে ফিরে আসতে পারে।
আপনাকে কখনো মনে করা ঠিক হবেন যে একজন ক্রেতা তার পন্য নিজে নিজে ক্রয় করে ফেলবে। কাষ্টমার যখন তার পছন্দের পন্যটি ক্রয় করার জন্য সিলেক্ট করে ফেলবে তখন সে যেন আবার মূল পেজে ফিরে আসতে পারে সে ব্যবস্থা করে রাখতে হবে।
একটি পেজের ভিতর অনেক পন্যের তালিকা দেওয়া ঠিক হবেনা।
আগের দিনের ডায়াল-আপ কানেকশন অনেক ধীর গতি সম্পন্ন। তাই একটি পেজের ভিতর অনেক পন্যের তালিকা প্রদান করলে পেজটি লোড হতে অনেক সময় নেয়। কিন্তু বর্তমানে ব্ররডব্রান্ড ইন্টারনেটের কল্যানে আজ পেজ লোড হতে কম সময় নেয় তাই আমরা একটি পেজে অনেক পন্যের তালিকা প্রদান করতে পারি।
তালিকা অনুযায়ী ক্রমবিন্যাস করতে হবে।
পন্যের তালিকা একজন কাষ্টমারের কাছে অনেক জরুরী একটি বিষয়। কারন কাষ্টমার তার সীমাবদ্ধ বাজেটের মধ্যে পন্য খুজবে। তাই প্রত্যেকটি পন্যের সাথে উক্ত পন্যের একটি মূল্য নির্ধারন করা জরুরী।
বয়স অনুযায়ী ভাগ করতে হবেঃ
প্রত্যেক কাষ্টমার নতুন নতুন পন্য খুজে সুতরাং আমাদের উচিত নতুন নতুন পন্য পন্যের তালিকায় যোগ করানো।
পন্যের সাইজ অনুযায়ী শ্রেনী বিন্যাস করে সাজাতে হবে।
রং অনুযায়ী আলাদা করতে হবেঃ
আপনি যদি পোষাকের আইটেম বিক্রয় করতে চাহ তাহলে আপনাকে অবশ্যই পোষাকের কালার অনুযায়ী আলাদা আলাদা ভাবে সাজিয়ে রাখতে হবে।
আপনাকে অবশ্যই বাস্তব ছবি প্রদান করতে হবে।
আমাদের অবশ্যই বাস্তব ছবি অয়েবপেজে যোগ করতে হবে। কারন এখানে আপনার কাষ্টমাররা আপনার পন্য হাতে ধরে চেক করে দেখতে পারবেনা, শুধু চোখে দেখেই পছন্দ করবে, ছবির সাথে যদি পন্যের মিল না থাকে তাহলে আপনার পন্য কাষ্টমার গ্রহন করবে না। তাই আপনাকে যথাসম্ভব বাস্তব ছবি প্রদান করতে হবে।
জুমলার বিষেশত্ব কি?
- জুমলা একটি সহজ এবং জনপ্রিয় CMS(Content Management System).
- জুমলা সেটআপ করা অনেক সহজ।
- জুমলার Software ব্যবহার করে অতি অল্প সময়ে এবং খুব সহজে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।
আপনাকে কোন প্রোগ্রামিং কোড জানার প্রয়োজন হবে না ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য।
জুমলার উপকারিতাঃ
- জুমলা Software ব্যবহার করে আপনি যে কোন ধরনের জটিল ওয়েবসাইট খুবই অল্প সময়ের মধ্যে তৈরি করতে পারবেন।
- জুমলা ব্যবহার করে আপনি যেকোন চলমান ওয়েবসাইটের পরিবর্তন করতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়া।
- By using Joomla we can create any E-commerce or any professional site.
Joomla and E-Commerce.
Joomla software are embedded with many module and component. Which are use for create any E-Commerce site within any short time. This component are more powerful for build any website.