Sunday, April 24, 2016

Bangla Web hosting tutorial

Hostgator Tutorial

Hostgator হলো একটি হোষ্টিং সার্ভিস প্রদানকারী কম্পানী।প্রত্যেক ওয়েবডেভলপারের উচিৎ ভালো মানের কোন হোষ্টিং কম্পানীতে তাদের ওয়েবসাইটটি হোষ্টিং করা।

ব্যবসার মার্কেটিং করার জন্য ইন্টারনেট আজকাল অনেক গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে। Hostgator কম্পানী প্রত্যেক মানুষের ব্যবসাকে ইন্টারনেটে প্রচারে সহায়তা করে।আজকাল ইন্টারনেটে অনেক শিক্ষা মূলক লেখা পাওয়া যায়।তারমধ্যে অয়েবপেজ সাবমিট কারার জন্য কিছু লেখা পাওয়া যায় তারমধ্যে Hostgator কম্পানীর সাইটে কিভাবে ওয়েবসাইট সাবমিট করা যায় সেটা আপনাদের সামনে তুলে ধরব। আপনি hostgator সাইটে Sing up করলেন কিন্তু আপনার জানা উচিৎ কিভাবে একাউন্টটি পরিচালনা করবেন সেটা জানা উচিৎ তাই টিউটরিয়ালটি আপনাদের কাজে আসতে পারে।


ইন্টারনেটে আজকাল সবকিছুই পাওয়া যায় তেমনি Hostgator এ কিভাবে Website hosting করা যায় সে ব্যাপারেও অনেক শিক্ষা মূলক সাইট পাওয়া যায়। এখানে আপনাদের সুবিধার কথা চিন্তা করে অনেক লেখা এবং ভিডিও এ্যাড করা হলো যা আপনাদের উপকারে আসবে বলে আশা করি।

আরো বিস্তারিত জানতে নিচের ছবিতে ক্লিক করুন।


Hostgator একাউন্টে প্রথম ভিজিটঃ


Hostgator অয়েবসাইটে রেজিষ্ট্রেশন করার পর আপনার ই-মেইল এড্রেসে Hostgator Company থেকে একটা Welcome Email পাবেন। এই Welcome Email টিতে আপনার একাউন্ট সম্পর্কিত সকল তথ্য থাকবে। Hostgator আপনাকে আমন্ত্রন জানাবে cPanel এ কারন cPanel থেকেই আপনার একাউন্টের যাবতিয় তিথ্য যোগ বা বদলাতে পারবেন। আপনার এ Welcome EMail এর মধ্যে web Server এর IP Address ও পাবেন। এছাড়াও আপনি Server এর Name Server এর যাবতীয় তথ্য পাবেন।


আপনাকে প্রথমে যা করতে হবে Hostgator এ রেজিষ্ট্রেশন করার পর আপনাকে একটা কাজ করতে হবে। আপনি যদি Hostgator site এ ডোমেইন নেম রেজিষ্ট্রেশন করে থাকেন তাহলে আপনাকে আর এ কাজটি করতে হবে না কিন্তু যদি Domain নেম এর জন্য অন্য কোন মাধ্যমে রেজিষ্টেশন করে থাকেন তাহলে Hostgator এর Name Server সেট আপ করতে হবে Domain টিকে Hostgator সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য।

আমি জানি আপনি Hostgator কম্পানীর Welcome mail এর মাধ্যমে Name Server এর যাবতীয় তথ্য পেয়ে গেছেন। যদি আপনি এ সকল তথ্য না পেয়ে থাকেন তাহলে cPanel এ লগইন করে এ সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। আপনি যদি Domain এর জন্য Hostgator একাউন্টে রেজিষ্ট্রেশন করে থাকেন তাহলে আপনাকে আর কিছু করতে হবে না। Hostgator আপনার জন্য সকল কিছু করে দিবে।
আপনি যখন Hostgator এ Hosting এর জন্য রেজিষ্ট্রেশন করবেন তখন DNS Server আপনার সাইটিকে নিবন্ধন করার জন্য ১ থেকে ২ দিন সময় নিবে।

cPanel এর ভিতর দেখাঃ

আগেই জেনেছেন যে, cPanel হলো website হোষ্টিং করার অন্যতম মাধ্যম। এই cPanel থেকেই আপনার সাইটের যাবতীয় পরিবর্তন করতে পারবেন। এ জন্য প্রথমে আপনাকে cPanel এ আপনার ইউজার নেইম ও পাসয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। যা আপনাকে Welcome Email এর মাধ্যমে জানানো হয়েছে। cPanel এর বক্সটি দেখতে নিচের ছবির মত হয়।


cPanel হলো প্রধান মাধ্যম যেখানে Website Hosting কারার যাবতিয় কাজ করা যায়। আপনি যদি কোন প্রকার Hosting সম্পর্কিত কার্যক্রম পরিচালনা করতে চান তাহলে আপনাকে এখানে আসতে হবে।

1. Special offer: এখান থেকে Hostgator সম্পর্কিত যাবতীয় সুবিধা পাওয়া যাবে।
2. Hostgator links: এই section এ আপনি আপনার Hostgator Account এর লিংক পেয়ে যাবেন।
3. Performance Form: এখান থেকে আপনি আপনার একাউন্টের Username এবং Password Change করতে পারবেন।
4. Mail : এই সেকশনে আপনার একাউন্টের Mail সম্পর্কিত তথ্য পাবেন। আপনি এখান থেকে আপনার Mail Account এর তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন।
5. SEO and Marketing: এই অধ্যায়ে আপনি Website এর Marketing করার SEO tool এর ব্যবহার করতে পারবেন।
6. Files : এই অধ্যায়ে আপনি আপনার Website এর File এর পাথ পাবেন সেখান থেকে File Create, Edit এবং Delete করতে পারবেন এবং এখান থেকে আপনার File এর Backup ও তৈরী করতে পারবেন।
7. Logs : এই অধ্যায়ে আপনি আপনার Website এর logo স্থাপন কারার কাজ করতে পারবেন।
8. Security : Website এর জন্য সকল প্রকার Security এখান থেকে যোগ করতে পারবেন।

9. Domains : এখান থেকে আপনি Domain এবং Subdomain যোগ করতে পারবেন।
10. Database: এই অধ্যায় থেকে আপনার Website এর জন্য SQL Database যোগ করতে পারবেন।
11. Software/ Service : এখান থেকে যাবতীয় Software এবং Tools খুজে বের করা যায়। এখান থেকে CGI, Perl, PHP এবং Ruby Software ব্যবহার করা যায়।
12. এই সেকশনটি Experience মানুষদের জন্যই প্রয়োজন। এটা নতুন্ দের তেমন একটা কাজে আসবে না।

Hostgator এ Domain যোগ করাঃ

এই অধ্যায়ে আমি আপনাদের দেখাব Hostgator এ কিভাবে Domain যোগ করা যায়। কছু সাধারন নিয়ম মেনে Hostgator একাউন্টে Domain যোগ করা যায়। তার আগে আপনাকে ঠিক করতে হবে যে কি ধরনের Domain আপনার দরকার।



Tuesday, April 19, 2016

CPA Marketing

আজকাল আমরা সবাই ইন্টারনেটে ইনকাম বলতে বুঝে থাকি ব্লগিং করে সাইটে Google Adsense এর বিজ্ঞাপন প্রচার করে ইনকাম করার কথা। আসলে কথাটি সত্যি এ পদ্ধতিতে সাইটের মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। আপনার যদি একটি ব্লগিং সাইট থাকে তাহলে সে সাইটে Google Adsense এর বিজ্ঞাপন প্রচার করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।কিন্তু একটা বিষয় জানা উচিৎ কারন Google Adsense এ Account পাওয়া অনেক ঝামেলার ব্যপার আবার Google এর অনেক শর্ত আছে যেগুলোর একটি শর্ত ভঙ্গ ইলেই আপনার একাউন্ট চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে।এর মধ্যে অন্যতম শর্ত হলো অবৈধ ক্লিক যার কারনে আপনি জানার আগেই আপনার একাউন্টটি বন্ধ হয়ে যাবে। আবার আজকাল প্রায় সকল Website এ কমবেশি Google Adsense এর বিজ্ঞাপন দেখা যায়। যেহেতু এসকল বিজ্ঞাপন সকলের কাছে পরিচিত তাই প্রায় বেশিরভাগ ভিজিটরই এ সকল লিংকে ক্লিক করে না। আপনি যদি ভিজিটরদের কাছ থেকে কোন ক্লিকই না পান তাহলে আপনার সকল পরিশ্রম বিথা হয়ে যাবে। জাই হোক আপনাদের একটা সহজ ও আরামদায়ক ইনকাম এর কথা বলব যার নাম CPA Marketing । CPA Marketing মানে (Cost Per Acquisition) এখানে আপনাকে কোন বিড করে কাজ পেতে হবে না বা কাজ করতে কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ জানার প্রয়োজন হবে না। আপনাকে যা করতে হবে তা হলো আপনার সাইটে অন্য সাইটের এ্যড প্রচার করে আপনার সাইটের লিংক বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে দিতে হবে। যখন কোন ভিজিটর আপনার সাইটে এসে ঐসব সাইটের লিংকে ক্লিক করবে তখন আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। CPA Marketing অত্যান্ত সহজ একটা পদ্ধতি যেখান থেকে আপনি প্রতি মাসে ৫০০-৬০০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু এ জন্য আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। আর একটা কথা না বললেই নয় সেটা আপনাদের মাথায় রাখতে হবে। কখনো ধর্য্য হারা হবেন না কারন সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হলো ধর্য্য।



এবার সহজ কথায় আসা যাক ধরুন আপনার একটা ওয়েবসাইট আছে আপনি আপনার সাইট থেকে টাকা ইনকাম করতে চান কিন্তু আপনি পারছেন না। আবার Google Adsense এর জন্য চেষ্টা করেও সফল হতে পারছেন না। তাহলে আপনি CPA Marketing এ চেষ্টা করে দেখতে পারেন এখান থেকে আপনি আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে প্রথমে একটি Popular CPA Network site এ Sing up করে নিতে হবে। তারপর আপনার ব্লগিং সাইট রিলেটেড Offer বাছাই করে সাইটে সাবমিট করে আপনার সাইটের প্রচার করলেই হবে। যদি অধিক সংখ্যক ভিজিটর আনতে পারেন তাহলে আপনি অধিক সংখ্যক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ের অধিক জনপ্রিয় CPA Network গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ।

Maxbounty.com


Peerfly.com


Neverblue.com


এ সাইটগুলোতে Sing up confirm করতে পারলে আপনি মাসে ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন বলে আশা করে। প্রথমে এ সকল সাইটে Sing up করার পর একদিন বা দু'দিন সময় নিবে আপনার Account টি Approve করার জন্য এ সময় AM(Affiliate Manager) আপনার তথ্য যাচাই বাছাই করে দেখে যদি মনে করেন আপনাকে কাজ করার অনুমতি দেওয়া যায় তবে আপনাকে অনুমতি প্রদান করবেন। আর যদি AM মনে করেন আপনার কোন যায়গায় সমস্যা আছে তাহলে আপনার একাউন্ট Approve করবে না। তবে আপনাকে হাল ছাড়লে চলবে না আপনাকে লেগে থাকতে হবে। আপনি যদি প্রতিদিন দু'একটা Network এ সাইন আপ করতে থাকেন তাহলে হয়ত কয়েকটা Network এর Approve পেয়ে যেতে পারেন। এ সময়ের মধ্যে ঐসকল CPA Network কম্পানি থেকে আপনাকে তারা ফোন করতে পারে আপনি কি মানুষ না রোবট জানার জন্য এবং আপনি কি কাজ করতে পারবেন কিনা ইত্যাদি জানার জন্য। তবে আপনি যদি আগে ফোন করেন তাহলে সাথে সাথে Account Approve পেয়ে যেতে পারেন। আপনি যে নেটওয়ার্ক এ সাইন আপ করবেন প্রথমে সে নেটওয়ার্ক এর সকল কিছু খুটিনাটি ঘেটে দেখবেন তাহলে পেয়ে জাবেন AM(Affiliate Manager) এর সাথে যোগাযোগ করার ফোন নাম্বার এবং Skype ID এসকল তথ্য ধরে আপনি Affiliate Manager এর সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। বিভিন্ন প্রডাক্টের CPA Network খুজে বের করার জন্য আপনাকে প্রথমে যেতে হবে www.offervault.com সাইটে এ


সাইটটিকে বলা হয় CPA Network এর Search Engine এখানে পাবেন হাজার হাজার CPA Network এর লিংক আপনি এখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় CPA Network বাছাই করে Registration করা শুরু করে দিতে পারেন। প্রতিদিন যদি দুইটি বা তিনটি একাউন্টে রেজিষ্ট্রিশন করেন তাহলে হয়ত একটি বা দু'টি নেটওয়ার্ক এর অনুমোদন পেয়ে যাবেন। তাই দেরি না করে আজই শুরু করে দিতে পারেন। ধরুন আপনার একটি Educational ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি Educational CPA Offer গুলো Submit করে আপনার সাইটে অধিক সংখ্যক Visitor আনতে পারলে এ সাইট থেকে ভালো টাকা ইনকাম করা সম্ভব। কঙ্খিত offer খুজে বের করতে আপনাকে offervault এ গিয়ে সার্চ বক্সে আপনি যা চাচ্ছেন লিখে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন অনেকগুলো CPA Network এর ঠিকানা এখান থেকে দুই- তিনটি তে Registration করতে পারলে আপনি একটি একাউন্টের Approve পেয়ে জাবেন বলে আশা করি।
CPA Marketing এর জন্য অন্যতম Offer গুলো হলোঃ

Lead Collection: CPA Network এর মাধ্যমে কোন Website এর জন্য Visitor দের নাম, Email Address, Phone Number ইত্যাদি Collection করে দেয়া।


E-Mail/ Zip submit: এটা একটা গুরুত্পূর্ন CPA Offer অধিক সংখ্যক ব্যক্তির E-mail / zip Code সংগ্রহ করার মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়।


Payper Call: আপনার প্রচারকৃত CPA Link এ ক্লিক করে যদি কেউ ফোন করে তবে আপনি আপনার কমিশন পেয়ে যাবেন।


জেকোন Network এ Sing up করার জন্য যে সকল তথ্য প্রদান করবেন সে তথ্যগুলো সাধারনত সঠিক দিতে চেষ্টা করবেন কারন Network এ Approve পাওয়ার জন্য যদি ভুল তথ্য প্রদান করেন তাহলে ভবিষ্যতে আপনি নিজেই বিপদে পড়ে যাবেন।আপনি যদি CPA marketing না জানেন তাহলে বলবেন না আমি CPA Marketing এ Expert কারন আপনি অনুমোদন পাওয়ার পর দেখা গেল কাজ করতে পারছেন না তখন কিন্তু আপনার একাউন্ট বাতিল হয়ে যাবে। তাই আপনি যতটুকু জানেন ততটুকুই বলুন। আপনি Network এ অনুমোদন পাওয়ার পর আস্তে আস্তে কাজ করে সব বুঝতে পারবেন আর কোন সমস্যা হলে Affiliate Manager এর নিকট থেকে বুঝে নিবেন।

Sunday, January 3, 2016

Bidvertiser Add

আমরা আজকাল অনেকেই ব্লগিং সাইট বা ওয়েবসাইট বানিয়ে সে সাইটটি বা ব্লগটিতে এ্যাড শো করিয়ে টাকা ইনকাম করতে মরিয়া হয়ে পড়ি। কারন এটি একটি সহজ ও নিরাপদ পদ্ধতি। এ্যাড শো করিয়ে যে কোন সাইট থেকে আতিসহজে টাকা ইনকাম করা যায়। আর এ্যাড শো করানোর জন্য সবাই আমরা Google Adsense কে প্রাধান্য দিয়ে থাকি। Google Adsense এর এ্যাড পেতে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় কারন Google Adsense এর অনেক শর্ত আছে যেগুলো সঠিকভাবে পালন না করলে Google Adsense যোকোন লোকের একাউন্ট ব্যান করে দিতে পারে। আবার Google Adsense এর এ্যাড কোন বাংলা সাইটে শো করেনা। আবার Google Adsense এর এ্যাড পেতে সাইটে কমপক্ষে ৩০-৪০ টি লিগ্যাল কন্টেন্ট থাকতে হবে। গুগল এর এ্যাড আপনার সাইটে শো করানোর জন্য Google Adsense কর্তৃপক্ষের নিকট হতে অনুমোদন পেতে হয়। অনেক সময় অনুমোদন পাওয়াও যায়না। অনেকে Google এর অনুমোদন না পেয়ে আশা হারিয়ে ফেলে। নিরাশায় বুক বেধে অন্ধকারে পথ খুজতে থাকে।

tension image

অন্য আরেকটি মাধ্যম আছে যার সাহায্যেও আপনি আপনার সাইটে এ্যাড শো করিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন। সেটি হলো www.bidvertiser.com সাইট। এ সাইটটি সকল ধরনের সাইটকে সাপোর্ট করে। পৃথীবির অনেক দেশে Bidvertiser এর এ্যাড প্রচার করে ডলার আয় করা যায়।


আমরা যারা Google Adsense এর এ্যাড ব্যবহার করে থাকি তারা সকলেই জানি যে Google প্রতি ৫০-৬০ টি ক্লিকের জন্য পরিশোধ করে মাত্র ০.০৯ সেন্ট কিন্ত Bidbertiser কম্পানি আপনাকে প্রতি ক্লিকেই দিবে ০.০৫ সেন্ট।

আর গুগলের সাথে যদি তুলনা করতে চান তাহলে আপনি এখানে ৫০-৬০ ক্লিকেই পাবেন ২.৫০ ডলার। আপনার যদি Bidvertiser এ ১০ ডলার জমা হয় তবে আপনি আপনার টাকা Paypol অথবা Payzaa একাউন্টের মাধ্যমে তুলে নিতে পারবেন। Bidvertiser থেকে আপনি ১০ ডলার হলেই টাকা তুলতে পারবেন কিন্ত Google Adsense আপনাকে ১০০ ডলার না হওয়া পর্জন্ত কোন টাকা প্রদান করবে না।
Bidvertiser এ একাউন্ট করার জন্য আপনাকে প্রথমেই www.bidvertiser.com সাইটে ঢুকে Publisher সেকশনের ভিতর থেকে Join free বাটনে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। তারপর আপনার ইমেইল ভেরিফেকেশনের মাধ্যমে আপনার উজারনেইম ও পাসয়ার্ড দ্বারা লগইন করতে হবে।


Login এ ক্লিক করার পর আপনি একটি বক্স দেখতে পাবেন বক্সের প্রথমে ACCOUNT TYPE নামে একটি অপশন আছে।
সেখান থেকে আপনার কি ধরনের একাউন্ট সেটি দেখিয়ে দিতে হবে যেমন আপনি বিজ্ঞাপন প্রচার করতে চান তাহলে publisher সিলেক্ট করুন।
তারপর User Name এবং Password দিয়ে SECURITY CODE বক্সে নিচে যে ইমেজটি আসবে সেটিতে কিছু সংখ্যা লিখা থাকবে সংখ্যাগুলো Security Box এ লিখুন।
এর পর Login বাটনে ক্লিক করুন



Tuesday, December 29, 2015

E-mail Marketing

ইমেইল মার্কেটিং কাকে বলেঃ

Email এর মাধ্যমে যদি অন্য লোকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয় তবে তাকে ইমেইল মার্কেটিং বলে। এক কথায় কোন সেবা বা পন্যের প্রচার করার জন্য যদি কোন ব্যক্তিকে ইমেইল করা হয় তবে তাকে E-mail Marketing বলে।

ই-মেইল মার্কেটিং এর প্রকারভেদঃ

সাধারনত Email Marketing তিন প্রকার হয়ে থাকে। যেমনঃ
1.Transactional Email Marketing: এই পদ্ধতিটি ব্যবহার হয়ে থাকে যখন আমরা কোন পপুলার ওয়েবসাইট যেমনঃ Amazon.com অথবা Ebay.com বা এ জাতীয় কোন অয়েবসাইটে রেজিষ্ট্রেশন করি তখন তাদের সাইত থেকে আমাদের একটি ধন্যবাদ জানিয়ে একটি মেইল পাঠায়। এ জাতীয় মেইলকেই বলা হয় Transcational মেইল


2.Direct mail: আপনি যখন কাউকে কোন বিষয়ের উপর সারাসরি মেইল প্রদান করবেন তখন এ মেইলকে বলা হয় Direct maail.

3. Solo Ad: অনেক সময় বড় বড় কম্পানিগুলো তাদের ব্যবসার প্রচার চালানোর জন্য ইমেইল মার্কেটার/প্রভাইডারদের নিকট হতে Email list ক্রয় করে উক্ত লিষ্ট অনুযায়ী তাদের ব্যবসায়িক বিজ্ঞাপন প্রচার করে থাকে। এভাবে লিষ্ট ক্রয় করে Email পাঠানোকে Solo Ad বলে।

Email list collect করাঃ


ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য Eamil List Collect করা অত্যান্ত জরুরি কারন list না থাকলে ইমেইল পাঠাবেন কাকে। ইমেইল সেন্ড করার জন্য আপনার হাতে একটা কালেক্ট করা ডাটাবেজ থাকতে হবে। যেমন আপনার বাড়ী কোন অনুষ্ঠান হবে আপনি কাদের উক্ত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রন জানাবেন তাদের লিষ্ট যদি আপনার হাতে না থাকে তাহলে আমন্ত্রন জানাবেন কাদের।

Eamil List Collect করার প্রকারভেদঃ

Eamil List Collect করার জন্য সাধারন দুটি পদ্ধতি আছে একটি হলো Black hat পদ্ধতি অন্যটি হলো What hat পদ্ধতি।

Black hat পদ্ধতিঃ

ব্লাক হ্যাট পদ্ধতি হলো Email Collect করার একটা অন্যায় পদ্ধতি যার মাধ্যমে অন্যায়ভাবে Email ID কলেক্ট করা হয়। Black hat পদ্ধতিতে বিভিন্ন সফটওয়্যার বা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কালেক্ট করা যায়। তবে এটি না করাই ভালো কারন কারো অনুমতি ছাড়া তাকে Mail পাঠানো অন্যায়।


what hat পদ্ধতিঃ

what hat পদ্ধতি হলো Email list Collect করার একটি সঠিক পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে আপনার সংগ্রহকৃত লিষ্টটি ১০০% কার্জকর হবে। এ জন্য আপনার দরকার হবে একটি ওয়েবসাইট অথবা একটি ব্লগিং সাইটের। আপনার অয়েবসাইটে/ ব্লগিং সাইটে flowed by Email গ্যাজেটটি জুড়ে দিলেই হবে। আর যারা আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করবে তারা যদি তাদের Email ID আপনার সাইটে সাবমিট করে তবে আপনার জন্য তৈরি হতে থাকবে একটা স্থায়ী ইমেইল লিষ্ট যা আপনার ভবিষ্যতের সম্পদ হিসাবে রয়ে যাবে।

E-mail পাঠানোর কিছু নিয়মঃ

ইমেইল পাঠানোর জন্য কিছু নিয়ম আপনাকে মেনে চলতে হবে। কারন রাস্তায় গাড়ি চালাতে গেলে আপনাকে ট্রাফিক সিগন্যাল সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। আপনার যদি ট্রাফিক সিগন্যাল সম্পর্কে ধারনা না থাকে তাহলে দূর্ঘটনা ঘটা স্বাভাবিক। তাই কোন কাজ করার আগে সে কাজের নিয়ম কানুন জানা জুরুরী। সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন না মেনে ইমেইল মার্কেটিং করতে গেলে আপনার মেইল Inbox এ না গিয়ে Spam box এ চলে যেতে পারে।


১। যাকে Email পাঠাবেন তার অনুমতি নিয়ে Mail পাঠানো ভালো তানাহলে আপনাকে অপরিচিত মনে করে Spam করে দিতে পারে। ফলে আপনার Mail Inbox এ না গিয়ে Spam box এ চলে যাবে।

২. Unsubscribe যুক্ত করাঃ আপনি যখন কাউকে মেইল পাঠাবেন তখন উক্ত মেইলে Unsubscribe যুক্ত করে দিতে হবে যাতে কেউ যদি পরবর্তিতে এ ধরনের ইমেইল দেখতে আগ্রহী না হন তাহলে তিনি নিজে থেকেই তার নাম বাদ দিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার সুবিধা হবে। আপনাকে আর সময় নষ্ট করে অনেক লোককে মেইল করার প্রয়োজন পড়বে না। বাদ হতে হতে আপনার হাতে যে লিষ্টটি থাকবে সেটিই আপনার জন্য মূল লিষ্ট হিসাবে কাজ করবে।

৩. নিজস্ব ওয়েব সার্ভার থাকলে ভালোঃ Email Marketing করার জন্য নিজস্ব ওয়েব সার্ভার/ ভাড়াকৃত সার্ভার থাকলে ভালো হয়। কারন gmail/ yahoo প্লাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যবসার উদ্দেশ্যে ইমেইল পাঠালে ভিজিটররা আপনাকে স্পামার মনে করবে।

৪. আপনি যে জিনিসের বিজ্ঞাপন প্রচার করার জন্য ঠিক করবেন সে জিনিসের জন্য আপনাকে একটা সঠিক Subject নির্ধারন করতে হবে। কোন প্রকার অন্যায় বা ভূল ইনফরমেশনের কারনে আপনার সাইটের ভিজিটর বাড়াতে পারবেন ঠিকই কিন্ত ঐ সকল ভিজিটর আপনার সাইটে আর কোনদিন আসবেনা।

৫. আপনার কম্পানির একটা নির্দ্দিষ্ট ঠিকানা থাকতে হবে যাতে ভিজিটররা আপনাকে বিশ্বাস করতে পারে। আপনার ব্যবসার কোন ঠিকানা যদি না থাকে তাহলে আপনার মোবাইল নাম্বারটা দিয়ে দিতে পারেন যাতে কাষ্টমাররা আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে।

৬. আপত্তিকর দৃশ্য প্রচার করার জন্য আপনাকে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। কারন আপনি যাকে মেইলটি পাঠাবেন তিনি যদি আপন কারো সামনে এই মেইলটি ওপেন করে তাহলে তাকে লজ্জা পেতে হতে পারে। তাই এ সকল E-mail এর Subject এর আগে "ADV:ADLT" অথবা "ADLT" ব্যবহার করলে ভিজিটর মেইলটি সম্পর্কে বুঝতে পারবেন।

৭.Email Marketing করার জন্য আপনাকে প্রথমেই একটা Template তৈরি করে নিতে হবে। কারন আজকাল আর লিখালেখি করে কোন কম্পানির Email পাঠানো হয় না। অনেক সুন্দর সুন্দর Template তৈরি করে ওয়েবসাইটের বিস্তারিত বর্ণনা প্রদান করে Mail পাঠানো হয়। এতে সাইটের ভিজিটর অনেকগুন বেড়ে যায়।

Monday, December 28, 2015

Domain & Hosting

Domain name & Site Hosting.

ডোমেইন মানে কোন কিছুর নামকেই বুঝায় যেমন আপনার একটা কম্পানী আছে তার নাম বটারফ্লাই সু আর এ বাটারফ্লাই সু ই হলো আপনার পাদুকা কম্পানীর ডোমেইন। আর এটা যে এলাকায় অবস্থিত যেমন সূত্রাপুরে। সুত্রাপুরে হওয়ায় আপনার কম্পানীর একটা ঠিকানা আছে যার সাথে সূত্রাপুরের যোগ আছে। আমি এখানে বুঝাতে চাইছি আপনার নিজস্ব একটা সম্পদ এবং একটা ঠিকানা। ধরুন আপনি একটা ওয়েবসাইট বানাবেন সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটা নাম দরকার হবে এবং একটা ঠিকানার প্রয়োজন হবে। আপনি এ কাজটি অতিসহজে করতে পারবেন আপনাকে প্রথমে যেকোন একটা Hosting সাইটে ঢুকে সেখানে আপনার ইমেইল এড্রেস দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করে নিতে হবে। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে হাজার হাজার সার্ভার রয়েছে যারা তাদের সার্ভারের জায়গা বাড়া প্রদান করে থাকে ওয়েবসাইট বানানোর জন্য। আপনার যদি কোন মাষ্টারকার্ড বা ইনটারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড থাকে তাহলে আপনি যে কোন আন্তর্জাতিক মানের হোষ্টিং সাইটে অর্থ প্রদান করে জায়গা ভাড়া নিয়ে নিতে পারেন। আপনার যদি মাষ্টারকার্ড না থাকে তাহলে আপনি অন্য লোকের নিকত থেকে ডলার কিনে তা দিয়ে জায়গা কিনতে পারেন (অন্য লোক বলতে যারা আউটসোর্সিং এর কাজ করে)। আপনার যদি নিজের একটা ওয়েবসাইট থাকে তাহলে আপনি সে ওয়েবসাইট ব্যবহার করে যে কোন বিজ্ঞাপন অথাবা ব্যবসায়িক পন্য বিক্রয় করে ইনকাম করতে পারবেন। আবার আপনার অয়েবসাইটের ঠিকানায় পেয়ে যাবেন একটি নিজস্ব E-mail Address । আমাদের দেশে বর্তমানে অনেক হোষ্টিং সার্ভার আছে জেগুলোর মান তেমন একটা ভালো নয়। আপনার যদি আন্তর্জাতিক মানের কোন হোষ্টিং কিনতে না পারেন তাহলে দেশীয় কোন সার্ভারের হোষ্টিং স্পেস কিনে ওয়েবসাইট বানাতে পারেন।


কয়েকটি জনপ্রিয় হোষ্টিং সাইটের নাম নিম্নে প্রদান করা হলঃ


১. www.ehost.com


2.www.ipage.com


3. www.web.com/site


4. www.ideahost.com


5. www.inmotionhosting.com


6. www.hostgator.com


7.http://www.hostpapa.com

8. www.godaddy.com

সাব ডোমেইন


সাব ডোমেইন মানে ডোমেইন এর আন্ডারে অন্য আরেকটি ওয়েবসাইট বানানো। সাব ডোমেইন তৈরির ক্ষেত্রে আপনার আসল ডোমেইন নেমটি আপনার সাব ডোমেইন এর পরে এক্সটেনশন হিসাবে থাকবে।


হোষ্টিং সাইট এর কিছু খুটিনাটি বিষয়ঃ

ধরুন আপনি Godady.com সাইটে একটা ওয়েবসাইট বানাতে চান। তাহলে প্রথমেই আপনাকে www.godady.com সাইটে প্রবেশ করতে হবে। তারপর আপনার ইমেইল এড্রেস ও একটি পাসওয়ার্ড দ্বারা রেজিষ্ট্রেশন করার মাধ্যমে আপনি এ সাইটের সদস্য হতে পারবেন। আপনার ইমেইল এড্রেস ও পাসওয়ার্ডটি আপনাকে মনে রাখতে হবে কারন পরবর্তীতে সাইটে লগইন করে ঢুকার জন্য দরকার হবে। আপনি www.godady.com সাইটে লগইন করে আপনি কি ধরনের সাইট চাচ্ছেন যেমনঃ .com, .info, .net যে ধরনের ডোমেইন নেম সেলেক্ট করবেন তার জন্য নির্দ্দিষ্ট পরিমান টাকা আপনাকে পরিশোধ করতে হবে। টাকা পরিশোধ করার পর আপনাকে 'সি' প্যানেলে ঢুকে আপনি কোন ধরনের CMS (Content Management System) দ্বারা ওয়েবসাইট বানাবেন (ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা) সেটা নির্ধারন করতে হবে। ওয়ার্ডপ্রেস মূলত সার্চ ইঞ্জিন সাপোর্টেড তাই আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস জানেন তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করাই ভালো। অয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট বানানো যায়।


কিছু টাকা খরচ করে নিজে একটি ওয়েবসাইট বানাতে পারলে সারাজীবনের সম্পদ হয়ে দাঁড়াবে। ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার কি করা দরকার।

Thursday, December 3, 2015

আয় করুন Adf.ly থেকে

Adf.ly একটি ইন্টারন্যাশনাল নেটয়ার্কিং সাইট এ সাইট ব্যবহার করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। Facebook এবং Twitter এ সাইটটির মার্কেটিং চালিয়ে আপনি প্রাতিমাসে ১০০ থেকে ১৫০ ডলার আয় করতে পারবেন।

যে ভাবে আয় করবেন।

আপনার যদি একটি ব্লগিং সাইট অথবা কোন ওয়েবসাইট থাকে তাহলে আপনি adf.ly সাইটে ঢুকে রেজিষ্ট্রেশন করে নিতে পারেন তারপর আপনার আয় করা টাকা কোন মাধ্যমে তুলবেন সেটি নির্বাচন করতে হবে। এ সাইট সাধারনত দু'টি মাধ্যমে টাকা উত্তোলনের সুযোগ প্রদান করে থাকে। তারমধ্যে একটি হলো Paypal এর মাধ্যমে অন্যটি হলো Bank wire Transfer এর মাধ্যমে। যেহেতু আমাদের দেশে Paypal সাপোর্ট করেনা তাই আমাদের Bank Wire Transfer পদ্ধতিটি বাছাই করাই ভালো। Bank Wire Transfer সিলেক্ট করার পর আপনি বেশকিছু অপশন পাবেন যেখানে আপনার
Bank name, Bank Account Number, Bank Area Code, bank Swift code ইত্যাদি ইনফরমেশন দিতে হবে। এই ব্যাংক একাউন্টের ইনফরমেশন অবশ্যই আপনার দেশের যে ব্যাংকে একাউন্ট আছে সেই ইনফরমেশন দিতে হবে। তারপর আপনার যে ব্লগিং সাইটটি আছে বা ওয়েবসাইটটি আছে সেটির url address কপি করে এনে Shrink নামে যে Textbox টি আছে সে Textbox এ Past করে Shrink বাটনে ক্লিক করলে আপনি পেয়ে যাবেন আপনার ব্লগিং সাইট অথবা অয়েবসাইটের একটি সংক্ষিপ্ত url address । এ নামটি আপনি Facebook অথবা Twitter এ প্রচার করার মাধ্যমে আপনি আপনার ইনকাম শুরু করে দিতে পারবেন। নিচে একটি লিংক প্রদান করা হলো আপনাদের সুবিধার জন্য।



Sunday, November 29, 2015

ODESK Traning

আউটসোর্সিং কি?


আউট সোর্সিং মানে আউটের লোক দ্বারা কোন কাজ করানো। আমার একটা কাজ যদি বাহিরের কোন লোক দ্বারা করিয়ে তার পারিশ্রমিক প্রদান করে দেই তবে সেটি হবে আউটসোর্সিং। জেমনঃ কোন অফিসিয়াল কাজ করার জন্য আমি যদি টেন্ডারের মাধ্যমে কাজ নিয়ে সে অফিসে লোক প্রদান করি অফিসের কাজ করার জন্য তাহলে সেটি হবে আউটসোর্সিং। এক্ষেত্রে উক্ত অফিস আমাকে মাস শেষে আমার দরপত্রের টাকা পরিশোধ করবে এবং এ থেকে আমি আমার লোকদের বেতন প্রদান করতে পারব। এখানে আউটসোর্সিং বলতে আমরা বুঝাবো ইন্টারনেটের কাজ করে টাকা আয় করা। ধরা জাক আমরা ইন্টারনেটে অনেক ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে জেগুলোতে বিড করার মাধ্যমে কাজ নিয়ে করে জমা দিয়ে আমরা টাকা আয় করতে পারি। বায়ার যদি কাজ বুঝে খুশি হয় তাহলে আপনার টাকা পরিশোধ করে দিবে।


বেকারত্ব দূরকরনে আউটসোর্সিং

আজকাল আমাদের দেশে যে পরিমান ছেলে-মেয়ে পড়ালেখা শিখে বের হচ্ছে সে পরিমান চাকরির বাজার বাড়ছে না। আউটসোর্সিং করে আজকাল অনেক ছেলে-মেয়ে ভালো টাকা ইনকাম করছে। আউটসোর্সিং করার মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। বিদেশে পরিশ্রম করে যে টাকা ইনকাম করা সম্ভব নয় সে পরিমান টাকা দেশে বসেই ইনকাম করা সম্ভব আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে। আমাদের দেশের বেকার ছেলে-মেয়েদের যদি আউটসোর্সিং এর ট্রেনিং প্রদান করে গড়ে তুলা যায় তাহলে আমাদের দেশে আর বেকার ছেলে-মেয়ে থাকবে না। আর আমাদের দেশ ওর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাবে।

Thursday, November 26, 2015

Use internet for long time income

ব্লগিং সাইট তৈরী করে আয় করাঃ


একটি ব্লগিং সাইট তৈরী করে মাসে মাসে ঘরে বসে একটি ভালো পরিমান টাকা আপনি আয় করতে পারেন। একটি ব্লগিং সাইটে ৩০-৪০ টি ভালো মানের পোষ্ট দিয়ে Google Adsense এ এপ্লাই করে Google Adsense থেকে এ্যাড এনে আপনার সাইটে যোগ করে সাইটটির মার্কেটিং যদি করতে পারেন এবং অধিক সংখ্যক ভিজিটর আনতে পারেন তাহলে আপনি প্রতিমাসে কিছু টাকা এ সাইট দ্বারা আয় করতে পারবেন। একটি ব্লগিং সাইটই হতে পারে আপনার আয়ের একমাত্র ক্ষেত্র। তবে সাইট তৈরী করার ক্ষেত্রে আপনাকে কিছুটা সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। কারন আপনার সাইটের পোষ্ট যদি অন্য কোন সাইটের পোষ্টের পোষ্টের সাথে মিলে জায় সেক্ষেত্রে Google Adsense আপনার সাইটটিকে Disallow করে দিবে। আপনার সাইটের পোষ্টগুলো আনকমন হতে হবে। অন্য কোন সাইটের পোষ্ট কপি করে আপনার সাইটে লাগাবেন না।

সাইটে পোষ্ট দেওয়ার শুরুতে পোষ্টের একটি টাইটেল দিতে হবে এবং একটি লেবেল যুক্ত করতে হবে। কারন লেবেল ধরে Google সার্চ ইঞ্জিন উক্ত সাইটটিকে Indexing করতে পারে। তারপর কোন একটি বিষয় নির্ধারন করে উক্ত বিষয় সম্পর্কে ভালো লেখা লিখতে হবে। যাতে ভিজিটরা পড়ে আনন্দ পায়। আপনার সাইটটি যদি দর্শক নন্দিত হয় এবং সাইটে অধিক সংখ্যক ভিজিটর আনতে পারেন তাহলে আপনার সাইটটি ব্যবহার করে অনেক কাজ করতে পারবেন, Google Adsense এর বিজ্ঞাপন প্রচার করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যে কোন Affiliate Marketing এর বিজ্ঞাপন প্রচার করে যদি Visitor দের দ্বারা কোন পন্য ক্রয় করাতে পারেন তাহলে আপনি Affiliate Company এর উক্ত পন্যের দামের একটা কমিশন পেয়ে যাবেন। ইন্টারনেটে অনেক কাজ আছে যে কাজগুলো করতে হলে আপনার একটি ওয়েবসাইট বা একটি ব্লগিং সাইট থাকতে হবে। কারন ঐ কাজের প্রথম শর্ত থাকে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগিং সাইট থাকতে হবে। আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট বা একটি ব্লগিং সাইট থাকে তবে ঐ কাজের জন্য আপনি বিড করে আপনার যোগ্যতার প্রমান দিয়ে কাজটি করতে পারবেন।

Monday, November 23, 2015

PPC Site.

PPC Site বলতে আমরা বুঝি সাধারনত Paid Per Click এ সকল সাইটের মাধ্যমে আমরা সাধারনত প্রত্যেক্টা এ্যাডে ক্লিক করার মাধ্যমে নির্দিষ্ট পরিমান টাকা পেয়ে থাকি। তার মধ্যে neobux উল্ল্যেখযোগ্য আসলে সত্যিকার অর্থে বলতে গেলে এটা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। এমনও পিটিসি সাইট আছে যারা কোন কিছু দেখার জন্য অথবা কোন পন্য ডাউনলোড কয়ার জন্য অর্থ প্রদান করে থাকে এ সকল সাইট কিছুটা লাভবান। আবার অনেক সাইট রয়েছে তাদের সাইটে ডুকে কোন একটা ছবি দেখে মন্তব্য প্রদান করলে ঐ সকল সাইটের কর্তৃপখ নির্দিষ্ট একটা টাকা প্রদান করে থাকে। আপনিও এ সকল সাইটে ঢুকে তাদের নির্দেশমত কাজ করে পেয়ে যাবেন নির্দিষ্ট পরিমান কমিশন।

image of graboid

আবার এ সকল সাইটের Affiliate link ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি তাদের সাইটটির প্রচার করার মাধ্যমে সাইটে অধিক সংখ্যক ভিজিটরের আগমন ঘটিয়ে আপনি এ সাইট থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যত ভিজিটরের আগমন ঘটতে পারবেন ততই আপনার জন্য লাভ। ঐ সকল ভিজিটর যদি কোন পন্য ডাউনলোড করে বা দেখে তবে আপনি এ কাজের জন্য পেয়ে যাবেন নির্দিষ্ট পরিমান একটা কমিশন। আবার অনেক নতুন সাইট রয়েছে যারা তাদের সাইটের ভিজিটরের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য লোক নিয়োগ করে থাকে। তাদের সাইটের লিংকের প্রচার করে উক্ত সাইটের ভিজিটর বাড়িয়ে তুলতে পারলে তারা একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা প্রদান করে থাকে। আজকাল ইন্টারনেট জগত এতটা ব্যপক বির্স্তৃত যে কোন কিছু আর HTML কোড লিখে করার প্রয়োজন নেই। কারন আপনার জন্য সকল প্রকার ওয়েবসাইট তৈরী করাই আছে আপনি শুধুমাত্র ঐ সকল অয়েবসাইটের লিংক আপনার সাইটে জুড়ে দিলেই হবে।

Sunday, November 15, 2015

Affiliate Marketing

এফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে বুঝায় নির্দ্দিষ্ট পরিমান কমিশনের মাধ্যমে অন্যের পন্য বিক্রয় করার মাধ্যমে নির্দ্দিষ্ট পরিমান কমিশন পাওয়া/ আয় করা। ধরুন আপনি কোন একটা কম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ যে, ঐ কম্পানীর পন্য বিক্রয় করলে আপনি ঐ পন্যের দামের উপর ১০% হারে কমিশন পাবেন। ধরা যাক, কম্পানির একটি পন্য ১০০ টাকায় বিক্রয় করলে আপনি পাবেন ১০ টাকা এভাবে ১০০ টি মাল বিক্রি করতে পারলে আপনি পাবেন ১০০০/- টাকা। মাসে যদি আপনি ১০০০ পিস মাল বিক্রি করেন তাহলে আপনি পাবেন ১০,০০০/- টাকা আপনার বিক্রয় যত বাড়াতে পারবেন কমিশনও তত বাড়তে থাকবে। এ কাজটি আপনি আনায়াসে ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন পড়বে একটি কম্পিউটার, একটি ইন্টারনেট লাইন ও আপনার নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট অথবা একটি ব্লগিং সাইটের যেখানে আপনি আপনার এফিলিয়েটলিংকটির প্রচার চালাতে পারবেন। এফিলিয়েট ব্যবসা অনেক বড় বাজেটের একটি ব্যবসা প্রতি বছর এ খাতে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার ইনভেষ্ট হয়ে থাকে। আজকাল ইন্টারনেটে অনেক ই-কমার্স সাইট রয়েছে যে সাইটগুলো বিভিন্ন পন্য বিক্রয় করার মাধ্যমে সারা পৃথিবীতে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করে থাকেন। আবার এ সকল সাইট তাদের বিক্রয় বাড়ানোর জন্য একটি এফিলিয়েট লিংক প্রদান করে থাকেন যে লিংকটি ব্যবহার করে যে কেউ উক্ত সাইটের অংশীদার হয়ে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে। এফিলিয়েট লিংকটি ব্যবহার করে যে কেন লোক উক্ত প্রতিষ্ঠানের সাথে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে এবং বিক্রয়ের উপর কমিশন পেতে পারে। ইন্টারনেটের কল্যানে আজ মানুষ ঘরে বসেই তার প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে ও বেচতে পারছেন। পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে বসে যে কেউ ইচ্ছা করলেই তার প্রয়োজনীয় জিনিষটি অনলাইনের মাধ্যমে ক্রয় করতে পারেন। আপনি যদি ইন্টারনেটের কোন সাইট থেকে কোন পন্য ক্রয় করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে অনলাইন ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করতে হবে। আজকাল ইন্টারনেটে অনেক অনলাইন ব্যাংক আছে যেগুলো অনেক বিশ্বস্ত। ই-কমার্স সাইটগুলোর মধ্যে অন্যতম সাইট হলো amazon.com

Monday, March 23, 2015

E-Commerce

আজকাল ইন্টারনেটের মাধ্যমে কেনাকাটা করা একটি অন্যতম মাধ্যম বা ব্যবসা। আমরা কাজকাল ঘরে বসেই পৃথীবির যেকোন যায়গা থেকে পন্য কেনাকাটা করতে পারি। ইন্টারনেটের মাধ্যমে এক দেশের পন্য অন্য দেশে অনায়াসেই বেচা এবং ক্রয় করা যায়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে পন্যের মূল্য ঘরে বসেই অতি সহজে পাওয়া যায়। আজকাল অনেক ইন্টারনেট ব্যাংকিং আছে যারা সারা বিশ্ব ব্যাপি তাদের টাকা লেনদেন করে থাকে। আপনার যদি কোন কারখানা অথবা শো-রুম থাকে আর মালামাল ষ্টোর করার মত যায়গা থাকে তাহলে আপনিও এ ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন। কারন আপনাকে পন্য নিয়ে আর মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হবেনা। আপনার পন্যকে E-commerce এর মাধ্যমে ওয়েবপেজে ডিসপ্লে করে দিলেই হবে মানুষ আপনাকে খুজবে। এমনকি আপনি এক দেশের পন্য অন্য দেশেও বিক্রি করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কোন বিশ্বস্ত কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাল পাঠাতে হবে। কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাল পাঠাতে হলে আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে কাষ্টমারের চাহিত সময়ের মধ্যে মাল পৈছায়। ই-কমার্স ব্যবসা একটি অত্যান্ত লাভজনক ও আরামের ব্যবসা।


বিভিন্ন ধরনের E-Commerce:

ই-কমার্স সাধারনত বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। আমরা এখানে তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

B2B) Business to Business, (B2C) Business to Customer, (C2C) Customer to Customer or many.
image of E-commerce


Monday, August 4, 2014

Earn without invest by clickin adds


ইন্টারনেটে অনেক এ্যাড ক্লিকিং সাইট আছে যেগুলো থেকে আপনি এ্যাডে ক্লিক করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার হাতে যদি অনেক সময় থাকে তাহলে আপনি এর মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। প্রতিটি ক্লিকের জন্য আপনি পাবেন ০.০২ সেন্ট তবে একেক সাইটের বিজ্ঞাপন দেখার রেট একেক রকম। আপনি ইন্টারনেটে সার্চ দিলে অনেক অনেক সাইট পেয়ে যাবেন । যেখানথেকে আপনি আপনার সুবিধামত একটি সাইট বেছে নিয়ে কাজ করতে পারবেন। আসুন আমরা www.neobux.com সাইটটি নিয়ে একটু আলোচনা করি। প্রথমে এ সাইটে গিয়ে আপনাকে সঠিকভাবে রেজিষ্ট্রিশন করে আপনাকে এ সাইটের একজন সদস্য হতে হবে।


Sunday, July 13, 2014

Microsoft Excel

মাইক্রোসফট এক্সসেল ব্যবহার করা হয় সাধারনত আমাদের দৌনন্দিন কাজের হিসাব রাখার জন্য। Microsoft Excel কে আমরা একটি ডাটাবেজের সাথেও তুলনা করতে পারি। কারন এখানে দৌনিক আয় ব্যায়ের হিসাব জমা করে রাখা যায়। মাইক্রোসফট এক্সেলকে সাধারনত ব্যবহার করা হয় যে কোন ফ্যাক্টরি বা গোডাউন এর কাজের জন্য। Microsoft Excel এর মাধ্যমে মাসিক আয় ব্যায়ের হিসাব, কর্মচারীদের বেতন প্রদান, খরচ ও জমার পরিমান, ইত্যাদি Microsoft Excel মাধ্যমে করা যায়। Microsoft Excel ব্যবহার করে সকল প্রকার গাণিতিক কাজকর্ম যেমন জোগ, বিয়োগ, গুন ও ভাগ ইত্যাদি করা যায়। আপনি আপনার তথ্য এখানে জমা করে রাখতে পারবেন। পরবর্তীতে যেকোন সময় আপনার প্রয়োজনমত ওপেন করে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি যদি চান তাহলে সেটাকে পুনরায় পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করতে পারবেন। কোন কিছু জোগ করার ইচ্ছা থাকলে জোগ করতে পারবেন। কোন কিছু মুছার ইচ্ছা থাকলে মুছেতে পারবেন। একটি রিপোর্ট প্রস্তুত হবার পর কয়েকবার দেখে ঠিক করে আপনার প্রয়োজনমত প্রিন্ট দিতে পারবেন। আপনার প্রয়োজনীয় বিল যেমন বিদ্যুত বিল, পানির বিল, গ্যাস বিল ইত্যাদি এক্সসেল ব্যবহার করে বানাতে পারবেন। মাইক্রোসফট এর ব্যানারে অনেক অনেক নোটবুক বাজারে প্রচার করা হয়েছে কিন্তু তাদের মধ্যে এক্সেলটি অত্যান্ত শক্তিশালী একটি গাণিতিক হিসাব রাখার যন্ত্র। Microsoft Excel এর ব্যাপারে ইন্টারনেটে অনেক সাহাজ্যকারী অপশন পাওয়া যায়।



image of Excel

Wednesday, April 2, 2014

Make money in Internet by easy away

Make money Online

আপনি ইন্টারনেটের থেকে টাকা আয় করতে পারবেন শুধুমাত্র টাইপ করে এজন্য আপনার কোন টাকা ইনভেষ্ট করতে হবেনা। নিম্নে একটি সাইটের লিংক প্রদান করা হলো এ সাইটে গিয়ে শুধুমাত্র রেজিষ্ট্রেশন করে আপনি এ সাইট থেকে প্রতিমাসে ১০০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন। এটি একটি পেমেন্ট গ্যারান্টি সাইট এখানে আপনার টাকা মারার কোন ব্যবস্থা নেই। আজ সারা পৃথিবী একটা গ্লোবাল ভিলেজে পরিনত হয়েছে। আজ পৃথিবীর একপ্রান্তের কাজ অন্য প্রান্তে বসে করা যায়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা আমাদের এক্সপেরিয়েন্সকে কাজে লাগিয়ে বাসায় বসে কাজ করতে পারি। যেমন আমেরিকার তার দৈনিক কাজ ইন্টারনেটে সাবমিট করে দিলে পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে সম্পন্ন করে আবার সাবমিট করে দেওয়া যায়। বর্তমান সময়ে ডাটা এন্ট্রি একটি অত্যান্ত চমৎকার পেশা যে কোন লোক ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রি করে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারে।

আজকাল অনেক উন্নতদেশ তাদের ডাটা এন্ট্রি কাজ করনোর জন্য লোকজনের অভাব থাকায় তাদের কাজ ইন্টারনেটে সাবমিট করে দেয়। অন্য অনুন্নত দেশ যাদের দেশে কাজ করার মত লোক আছে তারা সে সকল কাজ করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অর্থ আয় করতে পারে। এটা অত্যান্ত সহজ কাজ যেকোন লোক এ কাজ করতে পারে। ইন্টারনেটে অনেক সাইট আছে যেগুলো সাহায্য নিয়ে আপনি এ কাজ করতে পারবেন। জেমনঃ oDesk.com, frelancee.com এবং Elance.com সাইট থেকে আপনি এ কাজগুলো করতে পারবে। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে বিড করতে হবে। বায়ার যদি আপনাকে পছন্দ করে তাহলেই কেবল আপনি কাজ করতে পারবেন। আপনার কাজের মাধ্যমে বায়ারকে যদি সন্তুষ্ট করতে পারেন তাহলে বায়ার আপনাকে তার কাজের জন্য বার বার আপনাকে কল করবে। আপনার হাতে যদি অনেক সময় থাকে তাহলে আপনি এ কাজ করে কিছু টাকা আয় করতে পারবেন।

Please Click Here

Sunday, March 30, 2014

Microsoft Word

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড একটি অয়ার্ড ডকুমেন্ট এটা মাইক্রোসফট এর একটি পন্য এটি অয়ার্ড প্রসেসরের একটি অংশ মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয় সাধারনত কোন ডিকুমেন্ট প্রস্তুত করার জন্য, এটাকে আপনি চাইলে প্রিন্ট করতে পারেন, আথবা সেভ করে রাখতে পারেন ভবিষ্যতে ব্যবহার করার জন্য। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড সাধারনত ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন অফিস-আদালততে ডকুমেন্ট প্রস্তুত করার জন্য। আপনার প্রয়োজনমত আপনি লেখার মাঝে টেবিল যোগ করতে পারবেন যে কোন ডাটা সেট করার জন্য। অথবা আপনি চাইলে এখানে বিভিন্ন বার যেমন চার্ট যোগ করে আপনার লেখাকে ইচ্ছামত প্রেজেন্টেশন করতে পারবেন। আপনার চাহিদামত লেখার মাঝে যেকোন ছবি বা Clipboard এর ছবি যুক্ত করতে পারবেন। পেজের ষ্টাইল দেওয়ার জন্য এখানে আছে অনেক অপশন যা দ্বারা আপনি আপনার পেজের চারপাশে বিভিন্ন ষ্টাইলের বর্ডার দিতে পারবেন। লেখাকে ভবিষ্যতে যাতে খুজে পাওয়া যায় তার জন্য পেজের উপরে হেডার বা নিচে ফুটার দিতে পারবেন। অফিসিয়াল কাজের জন্য সাধারনত আগের যুগে টাইপ মেশিনের বিকল্প হিসাবে কোন কাগজ টাইপ করার বিকল্প হিসবে সাধারনত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়। কিন্তু কম্পিটার যেহেতু একটি ভিজুয়াল এডিটিং মেশিন সেহেতু এখানে আপনি একটি পেজ টাইপ করার পর বহুবার চেক করে সেটিকে কারেকশন ও মডিফিকেশন করার পর আপনি প্রিন্ট দিতে পারেন। এক্ষেত্রে ভূল হয়ার সম্ভাবনা খুবি কম থাকে। আবার ভূল হলেও আপনার ডকুমেন্টটি যেহেতু সেভ করার অপশন আছে সেহেতু আপনি সেভ করে রাখলে সেখানথেকে ফাইলটিকে ওপেন করে আবার পূণরায় ঠিক করে প্রিন্ট দিতে পারবেন। কিন্তু টাইপ মেশিনে একবার টাইপ করার পর ভূল হলে পূনরায় পুরো পেজটিকে টাইপ করতে হবে।

Microsoft word document

Thursday, March 20, 2014

Learn how to make money in Internet

আজকাল অনেকেরই ইচ্ছা ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করা। তবে এ ব্যাপারে সঠিক ধারনা না থাকলে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন না। আপনাকে কাজের সম্পর্কে ধারনা পেতে অনেক সাইট ভিজিট করতে হবে সেই সাথে আপনাকে কাজও শিখতে হবে। এই লিংকে ক্লিক করে আপনি দেখতে পারবেন কিভাবে ইন্টারনেট এর বিভিন্ন যায়গা থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। এই অয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে বিভিন্ন পদ্ধতিতে বিভিন্ন যায়গা থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। ইন্টারনেট থেকে টাকা ইনকামের অন্যতম মাধ্যম হলো, Google adsense, Data entry, E-mail marketing, e-commerce এবং আরো অনেক মাধ্যম আছে জেগুলো পর্জায়ক্রমে আলোচনা করা হবে।


Visit this site

Thursday, February 20, 2014

Computer self independent Training


আমাদের ওয়েব সাইটে আপনাদের সাগতম।


যদি আপনার কম্পিউটার এর বিষয়গুলো নিয়ে পড়ালেখা করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আমাদের সাইটটি একবার ভিজিট করে দেখতে পারেন। আপনার আগমন আমাদের কাছে আনন্দময় হবে। আপনি যেকোন বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করতে পারেন। আমাদের সাইটের মাধ্যমে আমরা আপনাদের সাথে সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। আপনার পছন্দের বিষয়টি বেছে নিয়ে সে অধ্যায় গিয়ে আপনি শিখতে পারবেন।